| চুক্তির নাম | চুক্তি সম্পাদনের তারিখ | চুক্তিকারি দেশ |
| বন্ধুত্ব সহযোগিতা ও শান্তিবিষয়ক চুক্তি | ১৯ মার্চ ১৯৭২ | বাংলাদেশ - ভারত |
| ১ম বাণিজ্য চুক্তি | ২৮ মার্চ ১৯৭২ | বাংলাদেশ-ভারত |
| অভ্যন্তরীণ নৌপথ অতিক্রম ও বাণিজ্য প্রটোকল | ১১ নভেম্বর ১৯৭২ | বাংলাদেশ- ভারত |
| সাংস্কৃতিক সহযোগিতা চুক্তি | ৩০ ডিসেম্বর ১৯৭২ | বাংলাদেশ-ভারত |
| স্থল সীমান্ত চুক্তি | ১৬ মে ১৯৭৪ | বাংলাদেশ-ভারত |
| বিমান পরিবহন চুক্তি | ৪ মে ১৯৭৮ | বাংলাদেশ ভারত |
| যৌথ অর্থনৈতিক কমিশন চুক্তি | ৭ অক্টোবর ১৯৮২ | বাংলাদেশ- ভারত |
| দ্বৈত কর পরিহার চুক্তি | ২৭ আগস্ট ১৯৯১ | বাংলাদেশ - ভারত |
| গঙ্গার পানিবণ্টন চুক্তি | ১২ ডিসেম্বর ১৯৯৬ | বাংলাদেশ - ভারত |
| মোটরযান যাত্রী পরিবহন চুক্তি | ১৭ জুন ১৯৯৯ | বাংলাদেশ- ভারত |
| ঢাকা-কলকাতা বাস সার্ভিস প্রটোকল | ১৭ জুন ১৯৯৯ | বাংলাদেশ - ভারত |
| মধ্যে ট্রেন চলাচল চুক্তি | ৪ জুলাই ২০০০ | বাংলাদেশ- ভারত |
| সংশোধিত ভ্রমণ ব্যবস্থা বিষয়ে চুক্তি | ২৩ মে ২০০১ | বাংলাদেশ - ভারত |
| যাত্রীবাহী রেল সার্ভিস চুক্তি | ১২ জুলাই ২০০১ | বাংলাদেশ - ভারত |
| ঢাকা-আগরতলা বাস সার্ভিসের প্রটোকল | ১০ জুলাই ২০০১ | বাংলাদেশ- ভারত |
| মাদকদ্রব্য দ্রব্যের অবৈধ পাচার রোধ চুক্তি | ২১ মার্চ ২০০৬ | বাংলাদেশ - ভারত |
| বিএসটিআই ও বিআইএসের মধ্যে সমঝোতা স্মারক | ৬ জুন ২০০৭ | বাংলাদেশ - ভারত |
| বেসামরিক বিমান পরিবহন বিষয়ক সমঝোতা স্মারক | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ | বাংলাদেশ- ভারত |
| দ্বিপক্ষীয় পুঁজি বিনিয়োগ উন্নয়ন ও সংরক্ষণ চুক্তি | ৯ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ | বাংলাদেশ ভারত |
| অপরাধ বিষয়ে পরস্পরকে আইনি সহায়তা প্রদানের চুক্তি | ১১ জানুয়ারি ২০১০ | বাংলাদেশ- ভারত |
| সাজাপ্রাপ্ত বন্দিবিনিময় চুক্তি | ১১ জানুয়ারি ২০১০ | বাংলাদেশ - ভারত |
| বিদ্যুৎ খাতে সহযোগিতার সমঝোতা স্মারক | ১১ জানুয়ারি ২০১০ | বাংলাদেশ ভারত |
| সাংস্কৃতিক বিনিময় কর্মসূচি | ১১ জানুয়ারি ২০১০ | বাংলাদেশ - ভারত |
| ১০০ কোটি ডলার ঋণচুক্তি | ৭ আগস্ট ২০১০ | বাংলাদেশ ভারত |
| সীমান্ত হাট চুক্তি | ২৩ অক্টোবর ২০১০ | বাংলাদেশ ভারত |
| পার্বত্য শান্তি চুক্তি | ২ ডিসেম্বর ১৯৯৭ | বাংলাদেশ জনসংহতি সমিতির |
| স্থলমাইন চুক্তি | ১২ নভেম্বর ১৯৯৮ | বাংলাদেশ-মায়ানমার |
| বাংলাদেশ-সিংগাপুর বাণিজ্য সহযোগিতা চুক্তি | ৩০ আগষ্ট ২০০০ | বাংলাদেশ-সিংগাপুর |
| আসামি প্রত্যার্পণ চুক্তি | ৯ জুলাই ১৯৯৮ | বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড |
| ত্রিদেশীয় দিল্লী চুক্তি | ১৯৭৪ র ৯ এপ্রিল | বাংলাদেশ, ভারত এবং পাকিস্তান |
| সিমলা শান্তি চুক্তি | ২ জুলাই ১৯৭১ | ভারত পাকিস্তান |
| রূপপুরে পারমাণবিক বিদ্যুত কেন্দ্র চুক্তি | ২ ফেব্রুয়ারি ২০১১ | বাংলাদেশ রাশিয়া |
| রূপপুরের স্পেষ্ট ফুয়েল চুক্তি | ৩১ আগস্ট ২০১৭ | বাংলাদেশ - রাশিয়া |
| বাংলাদেশ-রাশিয়া ঋণ চুক্তি | ২৬ জুলাই ২০১৬ | বাংলাদেশ - রাশিয়া |
| আন্তঃরাষ্ট্রীয় কমিশন গঠনে চুক্তি | ০১ মার্চ ২০১৭ | বাংলাদেশ - রাশিয়া |
দেশের স্বার্থে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দেশের সঙ্গে চুক্তি করতে হয়। যে চুক্তি অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সাহায্য করে। এমন কিছু চুক্তি নিয়ে প্রশ্ন হতে পারে সাধারণ জ্ঞান অংশে।
১. প্রশ্ন : গঙ্গা পানি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় কবে?
উত্তর : ১২ ডিসেম্বর ১৯৯৬।
২. প্রশ্ন : কত বছরের জন্য গঙ্গা পানি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়?
উত্তর : ৩০ বছরের জন্য।
৩. প্রশ্ন : কোন দেশের সঙ্গে গঙ্গা পানি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়?
উত্তর : ভারতের সঙ্গে।
৪. প্রশ্ন : গঙ্গা পানি চুক্তিতে কে কে স্বাক্ষর করেন?
উত্তর : বাংলাদেশের পক্ষে শেখ হাসিনা এবং ভারতের পক্ষে দেব গৌড়া।
৫. প্রশ্ন : পার্বত্য শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় কবে?
উত্তর : ০২ ডিসেম্বর ১৯৯৭।
৬. প্রশ্ন : পার্বত্য শান্তি চুক্তিতে কে কে স্বাক্ষর করেন?
উত্তর : বাংলাদেশের পক্ষে আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ এবং পার্বত্য চট্টগ্রামের পক্ষে সন্তু লারমা।
৭. প্রশ্ন : কোথায় বসে পার্বত্য শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়?
উত্তর : প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্মেলন কক্ষে।
৮. প্রশ্ন : শান্তি বাহিনী আনুষ্ঠানিকভাবে বিলুপ্ত হয় কবে?
উত্তর : ০৫ মার্চ ১৯৯৮।
৯. প্রশ্ন : শান্তি বাহিনী প্রথম কবে অস্ত্র সমর্পণ করে?
উত্তর : ১০ জানুয়ারি ১৯৯৮।
১০. প্রশ্ন : পার্বত্য শান্তি চুক্তি অনুযায়ী আঞ্চলিক পরিষদের সদস্য সংখ্যা কত?
উত্তর : ২২ জন।
১১. প্রশ্ন : পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যানের পদমর্যাদা কী?
উত্তর : একজন প্রতিমন্ত্রীর সমান।
১২. প্রশ্ন : বাংলাদেশ-মায়ানমার স্থল সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় কবে?
উত্তর : ১২ নভেম্বর ১৯৯৮।
১৩. প্রশ্ন : বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ট্রেন চলাচল চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় কবে?
উত্তর : ৪ জুলাই ২০০০।
১৪. প্রশ্ন : বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড আসামি প্রত্যার্পণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় কবে?
উত্তর : ৯ জুলাই ১৯৯৮।
১৫. প্রশ্ন : ফারাক্কা বাঁধ চালু হয়–
উত্তর : ১৯৭৫ সালে।
১৬. প্রশ্ন : জাতিসংঘের কোন অধিবেশনে বাংলাদেশের পক্ষে ফারাক্কা ইস্যু উত্থাপন করা হয়?
উত্তর : ৩১তম অধিবেশনে।
১৭. প্রশ্ন : বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর বাণিজ্য সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় কবে?
উত্তর : ৩০ আগস্ট ২০০০।
১৮. প্রশ্ন : বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী চুক্তি সাক্ষরিত হয় কবে?
উত্তর : ১৯ মার্চ ১৯৭২।
১৯. প্রশ্ন : বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী চুক্তি সাক্ষরিত হয় কত বছরের জন্য?
উত্তর : ২৫ বছরের জন্য।
২০. প্রশ্ন : বাংলদেশ স্থলমাইন চুক্তিতে স্বাক্ষর করে কবে?
উত্তর : ৮ মে ১৯৯৯।
- সর্বশেষ ফারাক্কা পানিবণ্টন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ১২ ডিসেম্বর, ১৯৯৬ সালে।
- ফারাক্কা বাঁধ চালু হয় কবে- ১৯৭৫ সালে।
- ফারাক্কা বাঁধ বাংলাদেশের সীমান্ত থেকে - ১৬.৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
- ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এলে ভারতের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক অনেক উন্নত হয় ।
- ১৯৯৬ সালের ডিসেম্বর মাসে দিল্লিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী দেব গৌড়া ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি সই করেন।
- উল্লেখ্য যে, ৩০ বছর মেয়াদী এই চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ২০২৬ সালে ।
# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন
- বাংলাদেশ-ভারত স্থলসীমান্ত চুক্তি- ১৯৭৪ স্বাক্ষরিত হয় শেখ মুজিবুর রহমান ও ইন্দ্রীরা গান্ধীর মধ্যে।
- ১৯৭৪ সালে মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় দিল্লীতে।
- বিষয়বস্তুঃ দুই দেশের সীমান্তে কয়েক দশক ধরে চলা বিরোধপূর্ণ এলাকা ও ছিটমহল সমস্যা সমাধানের জন্য
- কার্যকরঃ আনুষ্ঠানিকভাবে ছিটমহল বিনিময় ২০১৫ সালের ৩১ জুলাই মধ্যরাতের পর থেকে কার্যকর হয়।
চুক্তিটি পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতি ও আদিবাসীদের স্বতন্ত্র জাতিসত্তা এবং বিশেষ মর্যাদাকে স্বীকৃতি দেয় এবং পার্বত্য অঞ্চলের তিনটি জেলার স্থানীয় সরকার পরিষদের সমন্বয়ে একটি আঞ্চলিক পরিষদ প্রতিষ্ঠা করে।
- পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি সম্পাদিত হয় ১৯৯৭ সালে।
- পাহাড়ি জনগণের পক্ষে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর করেন জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা ।
- উপজাতিদের প্রতিনিধি হিসেবে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সন্তু লারমা।
- শান্তি চুক্তি চূড়ান্ত হয় এবং আনুষ্ঠানিকভাবে ২ ডিসেম্বর ১৯৯৭ সালে স্বাক্ষরিত হয়।
# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন
- বাংলাদেশ CTBT অনুমোদন ৮ মার্চ, ২০০০ সালে ২৮ তম দেশ হিসেবে।
- ১২৯ তম দেশ হিসাবে CTBT চুক্তি অনুমোদন করে।
- ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ১৯৭২ সালের ১৯ মার্চ।
- বহুল আলোচিত 'টিকফা' চুক্তির বিষয় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ।
- Extradition Treaty হল অপরাধী প্রত্যর্পণ চুক্তি।
- ১৯৭৩ চুক্তি অনুযায়ী বেরুবাড়ির বদলে ভারত থেকে পাবার কথা তিন বিঘা কড়িডর।
- ১৯৭৬ সালে ফারাক্কা লং মার্চ পরিচালিত হয় মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে।
- বাংলাদেশ-ভারত পানিচুক্তি (গঙ্গার পানিবন্টন চুক্তি) স্বাক্ষরিত হয় ১২ ডিসেম্বর, ১৯৯৬ সালে।
- এখন পর্যন্ত ফারাক্কার উপর চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে ৫ টি।
- ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশে পানি চুক্তি কোথায় স্বাক্ষরিত হয় নয়াদিল্লী।
- বাংলাদেশ-ভারত স্থলসীমান্ত চুক্তি আইনে ভারতের রাষ্ট্রপতি স্বাক্ষর করে ২৮ মে ২০১৫ সালে।
- ভারত-বাংলাদেশ সীমানা চিহ্নিতকরণে মুজিব ইন্দিরা চুক্তি সম্পাদিত হয় ১৬ মে, ১৯৭৪ সালে।
- ফারাক্কা বাঁধ বাংলাদেশের সীমান্ত থেকে কত দূরে অবস্থিত ১৬.৫ কিলোমিটার ।
- বাংলাদেশের কোন নদীর উজানে ভারত ফারাক্কা বাঁধ নির্মান করেছে পদ্মা নদী
- বাংলাদেশ 'হানা' (হিউম্যানিটেরিয়ান অ্যাসিস্ট্যান্স নিডস আসেসমেন্ট) চুক্তি স্বাক্ষর করে ১৯৯৮।
# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন
Read more